শিক্ষার্থী কাউন্সেলিং
কেন শিক্ষার্থীদের কাউন্সেলিং করা গুরুত্বপূর্ণ
- একাডেমিক মান বজায় রাখা এবং একাডেমিক সাফল্যের জন্য লক্ষ্য নির্ধারণ করা।
- সংগঠন, অধ্যয়ন অভ্যাস এবং সময় ব্যবস্থাপনা উন্নত করার জন্য দক্ষতা বিকাশ করা।
- ব্যক্তিগত সমস্যা সমাধান করা যা একাডেমিক বা সম্পর্কের ওপর প্রভাব ফেলতে পারে।
- সামাজিক দক্ষতা বাড়ানো।
- বিদ্যালয় বা সম্প্রদায় সম্পর্কিত সহিংসতা, দুর্ঘটনার সাথে মানিয়ে নেওয়া।
- মূল্যায়নের মাধ্যমে আগ্রহ, শক্তি এবং সক্ষমতা চিহ্নিত করা।
- আবেগ নিয়ন্ত্রণ করা।
- উপস্থাপনা দক্ষতা বৃদ্ধি করা।
- গবেষণা দক্ষতা উন্নত করা।
- দ্রুত চিন্তা করার দক্ষতা তৈরি করা।
- দ্বন্দ্বের সমাধান করা।
আমরা কিভাবে শিক্ষার্থীদের কাউন্সেলিং করি
- দুর্বল ছাত্রদের বাড়তি যত্ন ও একাডেমিক সহায়তার মাধ্যমে দক্ষ করা।
- মানসিক ও সামাজিক বিষয়ে শিক্ষা দেওয়া। স্কুল পরামর্শদাতারা যৌন শিক্ষা, বুলিং নিয়ে তথ্য বা পড়াশোনার কৌশল শেখানোর সেমিনার করেন।
- পেশাগত দিকনির্দেশনা। স্কুল পরামর্শদাতারা ছাত্রদের কলেজ বা চাকরির প্রস্তুতিতে সাহায্য করেন।
- পরামর্শ সেবা। স্কুল পরামর্শদাতারা প্রায়ই ছাত্রদের সহপাঠী, শিক্ষক বা বাবা-মায়ের সাথে সমস্যা মেটাতে সহায়তা করেন। স্কুল সময়ে ছাত্রদের জন্য স্বল্পমেয়াদী পরামর্শও দেন।
- প্রাথমিক সহায়তা। স্কুল পরামর্শদাতারা শিশু-কিশোরদের শেখার সমস্যা ও মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে প্রশিক্ষিত থাকেন। মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে অভিভাবকদের তথ্য ও সহায়তাও দেন।
- বিশেষ চাহিদার সহায়তা। পরামর্শদাতারা বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন ছাত্রদের শ্রেণীকক্ষে অন্তর্ভুক্ত করতে সাহায্য করেন এবং তাদের জন্য বিশেষ প্রোগ্রামের তত্ত্বাবধান করেন।